techowe.com https://www.techowe.com/2021/05/blog-post_1.html

গুগলের ২০০টি র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর: একটি সম্পূর্ণ তালিকা

 আপনি হয়তো জানেন যে গুগল তাদের অ্যালগরিদমে ২০০ টিরও বেশি র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর ব্যবহার করে।


কিন্তু সেগুলো আসলে কোন ফ্যাক্টর?


জানতে খুব ইচ্ছা করছে তাইনা?


তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর নিয়ে আমাদের আজকের আলোচনাঃ


২০২০ সালে গুগলের বিশেষ কয়েকটি র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর :


১. ডোমেইন ফ্যাক্টর


২.পেজ-লেভেল ফ্যাক্টর /উপাদান


৩. সাইট-লেভেল ফ্যাক্টর


৪. ব্যাকলিংক ফ্যাক্টর 


৫. ব্যবহারকারী প্রতিক্রিয়া ফ্যাক্টর


৬. বিশেষ গুগল অ্যালগরিদম এর সূত্র


৭. ব্র‍্যান্ড সংকেত


৮. অন-সাইট ওয়েবস্প্যাম ফ্যাক্টর


৯.অফ সাইট ওয়েবস্প্যাম ফ্যাক্টর



ডোমেইন ফ্যাক্টর


১. ডোমেইন এর বয়সএই ভিডিওতে, গুগলের ম্যাট কাটস বলেছেন,


ডোমেইন এর বয়স ৬ মাস হোক বা ১ বছর, এতে কোন বিশেষ তফাত নেই"


আসল কথা হলো এটি বেশি গুরুত্ববহ বিষয় নয়।


২. কীওয়ার্ড শীর্ষ লেভেলের ডোমেইনে উপস্থিত : আপনার ডোমেইন নামে একটি কিওয়ার্ড থাকলেই আপনি এসইও বুস্ট পাবেন না। তবে এটি প্রাসঙ্গিকতার সংকেত হিসাবে কাজ করে

৩. ডোমেইনে প্রথম শব্দ হিসাবে কিওয়ার্ড:  টার্গেট কিওয়ার্ড দিয়ে শুরু হওয়া একটি ডোমেইনের সাইট এর ওপরে একটি প্রান্ত থাকে। এই  ডোমেইনে সেই কিওয়ার্ডটি থাকে না (অথবা তাদের ডোমেইনের মাঝখানে বা শেষের দিকে কীওয়ার্ডটি ব্যবহার হয়)।


৪. ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন লেন্থ: একটি গুগল পেটেন্ট বলেছে:

" দরকারী ডোমেইনের মূল্য অনেক সময় অগ্রিম টাকা দিয়েও ব্যবহার করা হয়, কিন্তু যেগুলো সহজলভ্য সেগুলো বছরে একবার বা তাও ব্যবহার হয়না। এছাড়াও এই দরকারী ডোমেইনগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হলেও এগুলো ডোমেইনের মূল্য যাচাইয়ের উপাদান হিসাবে ব্যবহারযোগ্য"


৫. সাবডোমেইনে কিওয়ার্ড : মজ এর এক্সপার্ট প্যানেল বলেছে, সাবডোমেইনে কিওয়ার্ড থাকলে সেটা র‍্যাঙ্কিং বুস্ট করতে সহায়তা করে।




৬. ডোমেইন হিস্টোরি: কোন দুর্বল মালিকের হাতে যদি ডোমেইন এর মালিকানা থাকে এবং তারা সেটা বন্ধ করতে চায়, তাহলে তারা গুগলকে তাদের সাইট হিস্টোরি "রিসেট" দেয়ার অনুরোধ করতে পারে।


৭. নিখুঁত ম্যাচ ডোমেইন: একটি নিখুত ডোমেইন আপনাকে সুবিধা দিতে পারে। তবে তা না হলে ইএমডি(EMD) আপডেটে এটি আপনার জন্য বিপদজনক হতে পারে।


৮. প্রাইভেট এবং পাবলিক তথ্যাবলি: প্রাইভেট তথ্যাবলি নিরাপত্তার অধীনে থাকে এবং সাধারণ জনগণ এগুলো দেখতে বা এখানে প্রবেশ করতে পারেনা। কিন্তু পাবলিক তথ্যাবলি জনসাধারণ দেখতে ও এখানে প্রবেশ করতে পারে। এই লিংকে এই সম্বন্ধীয় কিছু উক্তি রয়েছে যা চাইলে পড়তে পারেন।


৯. জরিমানাকৃত মালিক: যদি গুগল কোন সাইটের মালিককে স্প্যামার হিসাবে চিহ্নিত করে তাহলে তার ওই সাইট এবং তার থাকা অন্যান্য সাইট বাজেয়াপ্ত করে।


১০. দেশীয় শীর্ষ স্তর ডোমেইন এক্সটেনশন : দেশীয় ডোমেইন (.ca . bd) থাকলে আপনার দেশীয় জনপ্রিয়তা বাড়তে পারে কিন্তু বৈশ্বিক জনপ্রিয়তার দিক থেকে আপনার সাইট বঞ্চিত হবে।


পেজ লেভেল ফ্যাক্টর

১১. টাইটেল ট্যাগে কিওয়ার্ড : আসলে এটা বিশেষ কোন জরুরি ব্যাপার নয়, এটা শুধু আপনার অন-পেজ এসইও এর গুরুত্বপূর্ণ একটি সংকেত।

১২. কিওয়ার্ড দিয়ে ডেস্ক্রিপশন ট্যাগ শুরু হওয়াগুগল মেটা ডেস্ক্রিপশন ট্যাগ সরাসরি র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর হিসাবে বিবেচনা করেনা। কিন্তু এটার যথাযথ ব্যবহার ক্লিক বাড়ায় যা র‍্যাঙ্ক এর ক্ষেত্রে খুব দরকারী।


১৩. কিওয়ার্ড দ্বারা শিরোনাম ট্যাগ শুরু হওয়া:
মজ এর বক্তব্য অনুযায়ী, শিরোনাম ট্যাগে কিওয়ার্ড থাকলে তা শেষে কিওয়ার্ড থাকার চেয়ে বেশি সুবিধাজনক হয় এবং র‍্যাঙ্ক উপরে যায়।

১৪. কন্টেন্ট এর বিশালতা বা লেন্থ: বেশি পরিমাণ শব্দ সম্বলিত পোস্ট সহজেই অন্যান্য পোস্ট এর চেয়ে বেশি তথ্য সম্বলিত হয় এবং সাধারণভাবেই র‍্যাঙ্ক তালিকায় এগিয়ে থাকে।

১৫. বিষয়বস্তুর তালিকা: গুগলকে আপনার পেজের বিষয়বস্তু বুঝতে সহায়তা করে।

১৬. কিওয়ার্ড এর গভীরতা (গুগলবিংপেজ স্পীড


২১.পেজ কভারের বিষয়বস্তুর গভীর ধারনা

২২.এইচটিএমএল এর মাধ্যমে পেজ লোডিং গতি

২৩.ক্রোমের মাধ্যমে পেজ লোডিং গতি

২৪.এ এম পি এর ব্যবহার

২৫.এনটিটি ম্যাচ করা

২৬.গুগল হামিংবার্ড

২৭.নকল কন্টেন্ট

২৮.ছবির যথাযথ নিয়ন্ত্রণ 

২৯.সাম্প্রতিক বিষয়বস্তু

৩০.বিষয়বস্তু আপডেটের মাত্রা


৩১.পূর্ববর্তী বিষয়বস্তু অনুসন্ধান

৩২.বিশেষ কি-ওয়ার্ড

৩৩.শিরোনামযুক্ত কি-ওয়ার্ড

৩৪.বহির্গামী কি-ওয়ার্ড

৩৫.বানান ও ব্যাকরন

৩৬.বহুলব্যবহৃত  বিষয়বস্তু

৩৭.মোবাইল সম্পর্কিত নতুন আপডেট

৩৯.মোবাইলে ব্যবহাযোগ্য ফিচারসমূহ

৪০.মোবাইলে ব্যবহারযোগ্য গোপন বিষয়বস্তু

৪১.প্রয়োজনীয় সহায়ক বিষয়বস্তু

৪২.ট্যাবের ভিতর লুকায়িত বিষয়বস্তু

৪৩.বহির্গামী লিংকের সংখ্যা

৪৪.মাল্টিমিডিয়া 

৪৫.পেজ ফলপ্রসু বুঝাতে অভ্যন্তরীণ লিংকের সংখ্যা 

৪৬.অকেজো লিংক

৪৭.পাঠের সীমা


৪৮.অনুমোদিত লিংক

৪৯.এইচটিএমএল এর ভুলত্রুটি

৫০.ডোমেইন কতৃপক্ষ

৫১.পেজসমূহের পেজ র‍্যাংক

৫২.ইউ আর এল এর দৈর্ঘ্য 

৫৩.ইউ আর এল এর পথ

৫৪.যান্ত্রিক সম্পাদক

৫৫.পেজের শ্রেনীবিভাগ

৫৬.ওয়ার্ডপ্রেস ট্যাগ

৫৭.ইউ আর এল এর কি-ওয়ার্ড

৫৮.ইউ আর এল স্ট্রিং

৫৯.তথ্যসূত্র এবং উৎস 

৬০.সংক্ষিপ্ত এবং তালিকাসংখ্যা

৬১.সাইটম্যাপে পেজের গুরুত্ব 

৬২.মাত্রাতিরিক্ত বহির্গামী লিংক

৬৩.অন্যান্য কি-ওয়ার্ড এর পেজ এর ইউ এক্স সিগনাল

৬৪.পেজের বয়স

৬৫.ব্যবহারকারী বান্ধব তালিকা


৬৬.সংরক্ষিত ডোমেইন

৬৭.প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু

              সাইট লেভেল ফ্যাক্টর


৬৮.যোগাযোগের জন্য পেজ ঠিকানা

৬৯.ডোমেইন এর বিশ্বস্ত সূত্র

৭০.সাইট এর কাঠামো

৭১.সাইট আপডেট

৭২.সাইটম্যাপ এর উপস্থিতি

৭৩.সাইট এর কার্যসময়

৭৪.সার্ভার এর অবস্থান

৭৫.এস এস এল সনদপত্র

৭৬.পেজ এর কার্য এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত শর্তাবলি

৭৭.সাইটের নকল মেটা তথ্য

৭৮.ব্রেডক্রাম্ব যোগাযোগ

৭৯.মোবাইলে ব্যবহারযোগ্যতা

৮০.ইউটিউব

৮১.সাইটের ব্যবহারযোগ্যতা

৮২.গুগল সার্চ কনসোল এবং গুগল এনালিটিকস এর ব্যবহার

৮৩.ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা ও সাইটের সুনাম

               ব্যাকলিংক ফ্যাক্টর


৮৪.লিংক ও ডোমেইন এর বয়স


৮৫.লিংকিং রুট ডোমেইন এর হ্যাশট্যাগ 

৮৬.আলাদা সেপারেট সি ক্লাস আইপিএস এর হ্যাশট্যাগ লিংক 

৮৭.লিংকিং পেজের হ্যাশট্যাগ 

৮৮.ব্যাকলিংক উপস্থাপক মেসেজ

৮৯.চিত্রভিত্তিক লিংকের জন্য অল্টার ট্যাগ

৯০.সরকারী ডোমেইন এর লিংক

৯১.লিংকিং পেজ কতৃপক্ষ

৯২.লিংকিং ডোমেইন কতৃপক্ষ

৯৩.প্রতিযোগীদের লিংক

৯৪.প্রত্যাশিত ওয়েবসাইটের লিংক

৯৫.প্রতিযোগীদের  ক্ষতিকর লিংক

৯৬.সাময়িক পোস্ট

৯৭.বিজ্ঞাপন লিংক

৯৮.হোমপেজ কতৃপক্ষ

৯৯.নিষিদ্ধ লিংক

১০০.বৈচিত্র্যময় লিংকের শ্রেনিবিভাগ

১০১."স্পন্সরড" অথবা "ইউজিসি" ট্যাগ

১০২.প্রাসংগিক লিংক

১০৩.অতিরিক্ত পুনঃনির্দেশনা ৩০১ লিংক

১০৪.অভ্যন্তরীণ লিংক উপস্থাপন মেসেজ

১০৫.লিংক শিরোনামের বৈশিষ্ট্য 

১০৬.দেশীয় টিএলডি উল্লেখিত ডোমেইন

১০৭.বিষয়বস্তুতে লিংক এর অবস্থান

১০৮.পেজ এ লিংক এর অবস্থান

১০৯.লিংকিং ডোমেইন এর প্রাসংগিকতা

১১০.পেজ স্তরের প্রাসংগিকতা

১১১.ইতিবাচক লিংকের প্রভাব

১১২.শিরোনামের লিংক

১১৩.নেতিবাচক লিংকের প্রভাব

১১৪."হাব" পেজের লিংক 


১১৫.কতৃপক্ষের সাইটের লিংক

১১৬.উইকিপিডিয়া উৎসের লিংক

১১৭.সহ ঘটনা

১১৮.ব্যাকলিংকের বয়স

১১৯.প্রকৃত এবং "স্পলগ" সাইটের লিংক

১২০.প্রকৃত লিংকের প্রোফাইল

১২১.পুনরাবৃত্তিক লিংক

১২২.ব্যবহারকারী কতৃক তৈরিকৃত বিষয়বস্তু লিংক

১২৩."৩০১" লিংক

১২৪.লিংকিং সাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা 

১২৫.পেজের আউটলিংকের সংখ্যা


১২৬.লিংককৃত বিষয়বস্তুর শব্দসংখ্যা

১২৭.লিংকিং বিষয়বস্তুর মান

১২৮.সাইটভিত্তিক লিংক

              ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়া

১২৯.র‍্যাংক বিশ্লেষক

১৩০. ক্লিকের মাধ্যমে কি-ওয়ার্ড রেট করা

১৩১.সকল কি-ওয়ার্ড এর জন্য অর্গানিক "সিটিআর"

১৩২.অগ্রগতির হার

১৩৩.সরাসরি গ্রাহক

১৩৪.রিপিট গ্রাহক

১৩৫.পোগোস্টিকিং

১৩৬.ব্লককৃত সাইট

১৩৭.ক্রোমের বুকমার্কস

১৩৮.মন্তব্যের সংখ্যা

১৩৯.ব্যয়কৃত সময়

      গুগল এলগরিদম এর বিশেষ নিয়ম

১৪০.প্রশ্নের বৈচিত্র্যতা


১৪১.প্রশ্নের নতুনত্ব

১৪২.ব্যবহারকারীর ব্রাউজিং তথ্য

১৪৩.ব্যবহারকারীর অনুসন্ধান তথ্য

১৪৪.বৈশিষ্টপূর্ন স্নিপডস

১৪৫.জিও টার্গেটিং

১৪৬.নিরাপন অনুসন্ধান

১৪৭.গুগল+ সার্কেল

১৪৮."ওয়াই এম ওয়াই এল" কি-ওয়ার্ডস

১৪৯.ডি এম সি এ অভিযোগসমূহ

১৫০.ডোমেইন বৈচিত্র্যতা

১৫১.লেনদেন সম্পর্কিত অনুসন্ধান

১৫২.আঞ্চলিক অনুসন্ধান

১৫৩.শীর্ষ ঘটনা

১৫৪.বড় ব্র‍্যান্ডসমূহকে প্রাধান্য

১৫৫.কেনাকাটার ফলাফল

১৫৬.চিত্রের ফলাফল

১৫৭.ইস্টার এগ ফলাফল

১৫৮.ব্র‍্যান্ডের একক সাইট ফলাফল

১৬০.পে ডে লোনের আপডেট

        ব্র‍্যান্ড সিগনাল

১৬১.ব্র‍্যান্ডের নাম উপস্থাপন মেসেজ

১৬২.ব্র‍্যান্ড অনুসন্ধান

১৬৩.ব্র‍্যান্ড+ কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধান

১৬৪.সাইটের ফেসবুক পেজ এবং লাইক

১৬৫.সাইটের টুইটার প্রোফাইল এবং অনুসরনকারী

১৬৬.অফিসিয়াল লিংকডিন কোম্পানি
পেজ

১৬৭.কতৃপক্ষের পরিচিতি

১৬৮. সামাজিক যোগাযোগ একাউন্টসমূহের  বৈধতা

১৬৯.শীর্ষ ঘটনায় ব্র‍্যান্ড উল্লেখ

১৭০.আনলিংকড ব্র‍্যান্ড উল্লেখ 

১৭১.প্রতিষ্ঠানের অবস্থান

         অন সাইট ওয়েবস্প্যাম এর ফিচার

১৭২.পান্ডা পেনাল্টি(অনুন্নত বিষয়বস্তু)

১৭৩.প্রতিযোগিদের ক্ষতিকর লিংক

১৭৪.পুনঃনির্দেশনা

১৭৫.বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন

১৭৬.অভ্যন্তরীণ পপআপস

১৭৭.সাইটের অতিরিক্ত ব্যবহার

১৭৮.অর্থহীন বিষয়বস্তু

১৭৯.ডোরওয়ে পেজ(যেসব পেজ ভিজিটরকে অন্য পেজ এ নিয়ে যায়)

১৮০.অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন

১৮১.কার্যকরী গোপন লিংক

১৮২.ফ্রেড

১৮৩. স্বয়ংক্রিয় বিষয়বস্তু


১৮৪.অতিরিক্ত পেজ র‍্যাংক স্থাপন


১৮৫.স্প্যামকৃত আইপি ঠিকানা


১৮৬.মেটা ট্যাগ স্প্যামিং

      অফ সাইট ওয়েবস্প্যাম বৈশিষ্ট্য

১৮৭.হ্যাককৃত সাইট

১৮৮.কৃত্রিম অপ্রয়োজনীয় লিংক

১৮৯.পেংগুইন পেনাল্টি

১৯০. মানহীন লিংকযুক্ত প্রোফাইল

১৯১.অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবপেজ লিংক


১৯২.কৃত্রিম লিংক সতর্কীকরন

১৯৩.অনুন্নত লিংক

১৯৪.প্রশস্ত লিংক

১৯৫.সি ক্লাস আইপি থেকে অতিরিক্ত লিংক বানানো


উপসংহার


এইছিল গুগল এর র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর এর একটি মোটামুটি তালিকা। আশা করি এই ফ্যাক্টর গুলো অবশ্যই আপনারা বুঝতে পারবেন এবং সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। 

এখন গুগল এর ২০২০ সালের শীর্ষ র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলোর তালিকা দেখে নিনঃ

১. ডোমেইন সুপারিশ

২. ক্লিক রেট

৩. ডোমেইন কতৃপক্ষ

৪. মোবাইল ব্যবহারযোগ্যতা

৫. ব্যয়কৃত সময়

৬. ব্যাকলিংক এর তালিকা

৭. বিষয়বস্তুর মান

৮. অন-পেজ এসইও

এখন আমাকে আপনার অবশ্যই জানাবেন,

আপনার কাছে কোন কোন এসইও র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর নতুন লেগেছে?

অথবা আমি কি কোন ফ্যাক্টর এখানে লিখতে ভুলে গিয়েছি?

যদি কোন ফ্যাক্টর বুঝতে আপনাদের সমস্যা হয় বা কোন ফ্যাক্টর যেটা আমি লিখতে ভুলে গেছি এমন হয় তাহলে অবশ্যই তা আমাকে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমি অপেক্ষায় থাকব।

সবাইকে শুভকামনা জানিয়ে আজকের মতো শেষ করছি।


অন্যদের সাথে শেয়ার করুন

0 Comments

দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন ??

নটিফিকেশন ও নোটিশ এরিয়া